এম, এ কাশেম,
বিশেষ প্রতিনিধি চট্টগ্রাম :
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক/ এর জালে আটকা পড়েছে চট্টগ্রামের অধিকাংশ পুলিশ অফিসার।
সূত্রে জানা গেছে , চট্টগ্রামের অন্তত: আরো ৪০ জন পুলিশ কর্মকর্তার অবৈধ সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সহকারী কমিশনার পদমর্যাদার পাশাপাশি থানার ওসি সহ একাধিক উপ-পরিদর্শক।
এদের বিরুদ্ধে ও শিগগিরই ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
দুদকের কালো তালিকায় থাকা পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে কয়েকজন হলেন- ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের সহকারী পরিচালক (এএসপি) মোঃ আবুল হাশেম, চট্টগ্রামের আনোয়ারা সার্কেলের সাবেক সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ মফিজ উদ্দিন, পাহাড়তলী জোনের সহকারী কমিশনার মায়নুর রহমান, সিএমপি’র এডিসি (ক্রাইম) কামরুল হাসান, সহকারী পুলিশ কমিশনার এ বি এম সাহাদাৎ হোসেন মজুমদার, ডিবি পুলিশের ওসি মোঃ আব্দুর রহমান, বন্দর থানার সাবেক ওসি মঈনুল হোসেন, কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসি ও বর্তমানে চান্দগাঁও থানার ওসি জাহিদুল কবির, চান্দগাঁও থানার সাবেক ওসি খাইরুল ইসলাম, চান্দগাঁও থানার সাবেক ওসি তদন্ত মোঃ মনিবুর রহমান।
এ ছাড়াও রয়েছেন বাঁশখালী থানার ওসি তোফায়েল আহমেদ, পাহাড়তলী থানার সাবেক ওসি রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া, সন্দ্বীপ থানার সাবেক ওসি মুহাম্মদ সামছুল ইসলাম, বোয়ালখালী থানার সাবেক ওসি মোঃ সাইরুল ইসলাম, কর্ণফুলী ও নগরীর আকবরশাহ থানার সাবেক ওসি মুহাম্মদ আলমগীর, সাবেক ওসি আনোয়ার হোসেন, আলোচিত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, পটিয়া থানার সাবেক ওসি মো. রেফায়েত উল্যাহ চৌধুরী, লোহাগাড়া থানার সাবেক ওসি মো. শাহজাহান, ট্রাফিক সার্জেন্ট মোহাম্মদ শেখ রাসেল, সাবেক পুলিশ পরিদর্শক মীর নজরুল ইসলাম, পুলিশ পরিদর্শক মো. শাহ আলম, সাবেক ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক আবুল কাশেম চৌধুরী, রাঙ্গুনিয়া থানার উপ-পরিদর্শক সুমন কুমার দে। এদের মধ্যে মীর নজরুল ইসলাম, শাহ আলম, আবুল কাশেম চৌধুরী, এ বি এম সাহাদাৎ হোসেন মজুমদার, সুমন কুমার দে, আবুল হাশেম, প্রদীপ কুমার দাশ, রেফায়েত উল্যাহ চৌধুরী, মো. শাহজাহানের বিরুদ্ধেও রয়েছে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ইতিমধ্যে মামলা দায়ের করা হয়েছে।